“ঘরে ঢুকে টাকা অফার করেছিল পুলিশ”বিস্ফোরক অভিযোগ…..আর জি কর Case

*আর জি কর Case:* জুনিয়র ডাক্তারদের লালবাজার অভিযানের পরেও তাদের আন্দোলন থেমে থাকেনি। তারা আর জি কর হাসপাতালে বিচার চাই এই শ্লোগান ও দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিন আন্দোলনে সামিল হন নির্যাতিতার পরিবার। তার বাবা বর্তমান পুলিশ ব্যবস্থা সম্পর্কে একাধিক প্রশ্ন তুলেছেন। বিশেষ করে টালা থানার সম্পর্কে।

*পুলিশের কাছে পরিবারের প্রশ্ন* মৃত্যুর দিন থেকে পরিবারকে নানাভাবে নানা রকম মিথ্যা কথা বলা হয়েছে বলে নির্যাতিতার পরিবার অভিযোগ করেছেন। প্রথম দিন পরিবারকে ফোন করে মৃত্যুর খবর দিতেও মিথ্যা বলা হয় হাসপাতাল থেকে। এছাড়া পুলিশের কাজে তিনি সন্তুষ্ট নন বলেও জানিয়েছেন ।এদিন আন্দোলনে এসে নির্যাতিতার বাবা পুলিশের সম্পর্কে একাধিক প্রশ্ন তুলেছেন যেমন….

*এক:* পুলিশ শারীরিক পরীক্ষা ছাড়াই পরিবারকে জানায় মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে। তার বাবা বলেন এটা কিভাবে সম্ভব?

*দুই:* নির্যাতিতার দেহ দেখতে তিন ঘন্টা সময় লাগলো পরিবারের। অথচ মৃতদেহের পাশে অনেক মানুষ ছিল সেমিনার হলে ।তাহলে পরিবারের নিজের সন্তানের দেখতে এত দেরি কেন?

*তিন:* ময়না তদন্ত করতে এত দেরি হল কেন?

*চার:* টালা থানায় এফআইআর করেন ৬:৩০ থেকে সাতটার মধ্যে কিন্তু এফ আই আর রেজিস্টার হল রাত ১১:৪৫ এ কেন?

*পাঁচ:* শ্মশান ঘাটের খরচ করলো কারা?

 

এদিন আন্দোলনে সামিল হয়ে নির্যাতিতার বাবা বিস্ফোরক অভিযোগ করেন তিনি বলেন” যখন আমার মেয়ের দেহ আমার বাড়িতে ছিল তখন ডিসি নর্থ আমাদের ঘরের একটি গলিতে আমাকে টাকা দেওয়ার চেষ্টা করেন কিন্তু আমি রাজি হইনি”।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *